সাদ্দাম হোসাইন : হ্নীলা মরিচ্যাঘোনা এলাকার চিহ্নিত কিশোর দূবৃর্ত্ত সাদ্দাম-সাইফুল সিন্ডিকেটের অপহরণ,ছুরি-ছিনতাই ও হামলায় এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এই ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হলে পিবিআই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
৯ জানুয়ারী দুপুরে কক্সবাজার পিবিআই পুলিশের এসআই আবু জাফর হ্নীলা মরিচ্যাঘোনাস্থ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় মিডিয়া কর্মী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এজাহার সুত্র জানায়, গত বছরের ১০ডিসেম্বর বিকাল সাড়ে ৫টারদিকে কক্সবাজার বিমানবন্দর রোডের ফিশারী ঘাটস্থ মোহাম্মদ হোসাইনের পুত্র মোঃ বাদশা (২৬) হ্নীলা মরিচ্যাঘোনা বড়বিল এলাকায় বন্ধুর সাথে শ^াশুড় হাজী কবির আহমদের বাড়িতে যাওয়ার পথে খন্ডকাটা রাস্তার মাথা হতে স্থানীয় সৈয়দ আহমদের পুত্র মোঃ সাদ্দাম হোছন (২০), আহমদ হোছন প্রকাশ দুয়াশির পুত্র সাইফুল ইসলাম (২২),মৃত আবুর পুত্র ফরিদ আলম (৪৫) প্রকাশ ভাইয়া চোরাসহ একটি গ্রæপ অপহরণ করে হ্নীলা পানখালী পাহাড়ি ঢালায় নিয়ে যায় এবং মারধর করে অস্ত্র ঠেকিয়ে ২টি মোবাইল,পকেটে থাকা ৫হাজার টাকা, সুয়েটার ছিনিয়ে নেয়। এরপর মুক্তির জন্য ১লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবী করে। পরে সাদ্দামের মা নুর নাহার ডাকাত গংকে ফোন করলে অপহৃত বাদশাকে মুক্তি দেয়। এই ঘটনায় চিহ্নিত অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে পিবিআই পুলিশ এই মামলা তদন্তে আসেন।
উল্লেখ্য, উক্ত এলাকায় সাদ্দাম ও সাইফুলের নেতৃত্বে গঠিত কিশোর গ্যাং নেহায়ত গরীর মানুষকে এনজিও সংস্থা ব্য্যাক কর্তৃক প্রদত্ত ২টি ছাগল চুরি করে নিয়ে যায়। তারা চুরি-ছিনতাই, অপহরণসহ নানা অপরাধ চালিয়ে সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তাই তাদের দ্রæত আইনের আওতায় আনার দাবী উঠেছে। ####