সেন্টমার্টিনে আড়াই লক্ষ টাকা ডাকাতি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা।

লেখক: নুরুল করিম রাসেল
প্রকাশ: ৭ years ago

গত ২৫ জুন জেলার বেশ কয়েকটি অনলাইন ও দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সেন্টমার্টিন যুবলীগের সভাপতি আকতার কামালের কাছে আড়াই লক্ষ টাকা ছিনতাই শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টি গুচর হয়েছে।সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।মূল ঘটনা হলো, বিগত চার মাস আগে ঢাকা থেকে এক পর্যটক আকতার কামালের ভাই উসমানের নিকট বেড়াতে আসেন।তিনি সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি মুজিবের কটেজে অবস্থান কালীন একটি মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যায়।মোবাইল ফোনটি পরবর্তিতে মুজিবের সহোদর আলী চুরি করে তার মামাতো ভাই ফারুককে বিক্রির প্রমান পাওয়া যায়।এদিকে ফারুক ফোনটি পরবর্তিতে উসমানের বেয়াই ডাঃ শওকতের কাছ বিক্রি করে।সেই ফোন চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে উসমানের সাথে গত ২২ তারিখ বিকেলে উক্ত ফারুকের সাথে ঝগড়া কালীন ফারুকের বন্ধু পুতিক্কা নামক এক যুবক ঝগড়া থামাতে গেলে উসমান তাকে আহত করে।বিষয়টি মুজিবকে অভহিত করলে মুজিব এই ঘটনার কোন সমাধান করতে পারবেনা বলে জানিয়েছে।উক্ত ঘটনার রেশ ধরে পরবর্তিতে ২৩ জুন উসমানের ভাই সেন্টমার্টিন যুবলীগের সভাপতি আকতার কামালের সাথে বাজারে জন সম্মুখে উক্ত পুতিক্কার হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।পরবর্তিতে ২৪ জুন আকতার কামাল তার বাহিনী নিয়ে অতর্কিত অবস্থায় গতিরোধ করে আতাউর রহমান,মোঃ আব্দুল্লাহ,বাহার উদ্দীন,ছৈয়দ আলম,আব্দুল্লাহ,আবুল বশরকে মারধর ও ধাওয়া করে।ঘটনা পরবর্তি ২৪ তারিখ বিষয়টি ভিন্ন ভাবে সাঁজিয়ে ৭ জনকে আসামী করে টেকনাফ থানায় একটি মামলা দায়ের করে।তৎমধ্যে নাছির নামের এক যুবক কে অহেতুক আসামী করে।প্রকৃত পক্ষে নাছির ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলো না।দ্বীপ বাসী বাস্তব ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী।তাই উক্ত ঘটনা যথাযত তদন্ত করে মূল রহস্য উৎঘাটনের জন্য মাননীয় সাংসদ,জেলা প্রশাসক,পুলিশ সুপার,ইউএনও এবং টেকনাফ থানা ওসি মহোদয় সহ প্রশাসনিক ব্যক্তি বর্গের হস্তক্ষেপ ও সুবিচার প্রার্থনা করছি সেই সাথে এই সংবাদের তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।পাশাপাশি উক্ত বিষয়ে জেলা বাসিকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদ কারীঃ-
মোহাম্মদ নূরুল হক।
মাঝের পাড়া,সেন্টমার্টিন।
টেকনাফ,কক্সবাজার।