টেকনাফ টুডে ডেস্ক : বাংলাদেশে পরিকল্পিত নগরায়ণে সহযোগিতা করতে চায় দক্ষিণ কোরিয়া। এ জন্য তারা প্রাকৃতিক পরিবেশ ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে মডেল সিটি নির্মাণে নিজেদের ধারণা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে চায়।
সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ার সেজং সিটি মেয়র ড. লি চোন হি বাংলাদেশের একটি বার্তা সংস্থার সঙ্গে আলাপকালে এই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ঢাকার ন্যায় সিউলেও ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি মানুষ বাস করছে। এ অবস্থায় ১২০ কিলোমিটার দূরের শহর সেজংয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে সেখানে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর অফিস এবং অন্যান্য মন্ত্রণালয়সহ ৬০ শতাংশ প্রশাসনিক অফিস স্থানান্তর করেছে। এখন তারা জাতীয় পরিষদ ও প্রেসিডেন্টের বাসভবনও স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে।
সেজংয়ের মেয়র ড. লি চোন হি মনে করেন এ ব্যবস্থা বিশ্বের বিভিন্ন জনবহুল শহরের জন্য একটি ভালো উদাহরণ।
ঢাকায় জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও যানজটের বিষয়ে ড. লি চোন হি জানান, এ বিষয়ে তারা নিজেদের অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চান।
উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেন, সিউল থেকে সেজংয়ের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। যা ট্রেনে অতিক্রম করতে সময় লাগবে মাত্র ৪০ মিনিট।