মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম : টেকনাফে প্রবল দমকা বাতাসে প্রধান সড়কে গাছ পড়ে প্রায় ৬ ঘন্টা ধরে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। সওজ কর্মীরা দ্রুত এগিয়ে আসায় ৬ ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। কিন্তু ৩৩কেবি লাইনের তার ছিড়েঁ যাওয়ায় ভোর হতে বিকাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় জনভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
জানা যায়, শনিবার ভোরে প্রবল বৃষ্টি আর দমকা বাতাসে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের মোচনীর দক্ষিণ পার্শ্বের বড় একটি শিশু গাছ প্রধান সড়কের উপরে পড়ে যায়। সকাল হলে স্থানীয় ও দূর পাল্লার শত শত যানবাহন আটকা পড়ে। খবর পেয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন বিলম্বে হলেও দূর্যোগ পরিবেশে কাজ শুরু করে। দুপুর ১২টারদিকে কক্সবাজার-টেকনাফ প্রধান সড়কের যাতায়াত প্রতিবন্ধকতা দূর হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। স্থানীয় ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ আলী,দমকা হাওয়ায় বড় গাছ পড়ে যানবাহন ব্যাহত হওয়ার সত্যতা স্বীকার করেন।
এই ব্যাপারে সওজের স্টক ইয়ার্ডে কর্মরত জামাল উদ্দিন বলেন,খবর পেয়ে দ্রæত ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয় জনসাধারণ এবং সওজের কর্মীরা দ্রুত গাছটি অপসারণ করে যান চলাচলের ব্যবস্থা করি।
বিলম্বে হলেও কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে যানজট নিরসন হওয়ায় ভূক্তভোগী যাত্রীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন। এর আগে অসংখ্য যানবাহন উভয় পাশে আটকা পড়ে। কিন্তু ৩৩কেবি লাইনের তার ছিড়েঁ যাওয়ায় ভোর হতে বিকাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় জনভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। বিদ্যুৎ কর্মীরা দ্রুত বিদ্যুৎ লাইন চালুর চেষ্টা চালিয়ে আসছে।