চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে দিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে চার্টার্ড বিমানে করে রওনা দেন তিনি।
বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের এই সময়ে সফরটিকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। পাশাপাশি নির্বাচনের আগের বছরে এ সফরের রাজনৈতিক গুরুত্বও আছে বলে মনে করেন তারা। ধারণা করা হচ্ছে, কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন ছাড়াও ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই করবে ঢাকা ও নয়াদিল্লি।
টানা ক্ষমতার তৃতীয় মেয়াদে দ্বিতীয়বারের মতো ভারত সফরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বরের এই শীর্ষ সফরে সম্পর্কের সব ইস্যু আবারও পর্যালোচনা করবে ঢাকা ও নয়াদিল্লি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সাথে এই সফরে প্রথম সাক্ষাৎ হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
এই সফরেও খুলছে না বহু প্রত্যাশিত তিস্তার পানি জট। তবে কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে সমঝোতার বিষয়টি প্রায় চূড়ান্ত। এছাড়া রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী বাস্তবতায় জ্বালানি সংকট নিরসনে কীভাবে একসাথে কাজ করা যায় সে প্রসঙ্গেও কথা বলবেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদ মোকাবিলার পাশাপাশি আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার বিষয়টিও থাকতে পারে আলোচনায়। নিকটতম প্রতিবেশী হওয়ায় নানা ইস্যুতে যোগাযোগ বেড়েছে বাংলাদেশ-ভারতের।